‘সরকার চাইলে ছয় মাসে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন সম্ভব’

作者:

分類:

ভোটার তালিকা হালনাগাদ, সীমানা পুনর্নির্ধারণসহ প্রস্তুতি নির্ভর করছে অন্তর্বর্তী সরকার ও নতুন নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের ওপর

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতিমূলক কাজগুলো—যেমন ভোটার তালিকা হালনাগাদ, সীমানা পুনর্নির্ধারণ, নতুন রাজনৈতিক দল নিবন্ধন, এবং নির্বাচনি মালামাল সংগ্রহ—পুরোদমে সম্পন্ন করা সম্ভব হলে আগামী ছয় মাসে নির্বাচন আয়োজন সম্ভব বলে মনে করছেন নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা ও বিশেষজ্ঞরা।

নতুন নির্বাচন কমিশন এই সব কাজ শেষ করে তফশিল ঘোষণা করতে পারবে, এবং তফশিল ঘোষণার ৪৫-৬০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে এ প্রক্রিয়ার পুরোটা নির্ভর করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, রাজনৈতিক দলগুলো, এবং সংবিধান ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের দায়িত্বে থাকা কমিশনের সিদ্ধান্তের ওপর।

সংবিধান ও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে কোনো সংশোধনী আনলে সেই অনুযায়ী প্রস্তুতিমূলক কাজের সময়সীমাও পরিবর্তিত হতে পারে।

ট্যাগস: জাতীয় নির্বাচন, তফশিল, নির্বাচন কমিশন, সীমানা পুনর্নির্ধারণ, ভোটার তালিকা, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার